কুয়েত কোম্পানি ভিসা

কুয়েত কোম্পানি ভিসা 2025

কুয়েত হলো মধ্য প্রাচ্যের রাষ্ট্র। অন্যান্য দেশের তুলনায় কুয়েত অনেক উন্নত একটি রাষ্ট্র। কুয়েতে বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি রয়েছে। কুয়েত থেকে প্রতিনিয়ত অন্যান্য দেশের শ্রমিক দিয়ে কোম্পানির কাজ করিয়ে থাকেন। প্রতি বছরেই সরকারিভাবে অনলাইনের মাধ্যমে কোম্পানি কাজের জন্য সার্কুলার দেয়। এই সার্কুলার অনুযায়ী অনেক মানুষ রয়েছে তারা কোম্পানি ভিসার জন্য আবেদন করেন।

অনেকেই রয়েছেন কোম্পানির কি কাজ করতে হয় এবং কিভাবে ভিসা করতে হয় এ তথ্যগুলো জানেন না। আগের তুলনায় বর্তমান কুয়েতের কোম্পানি ভিসা পাওয়া অনেক কঠিন। এবং কুয়েতের ভিসা করতে এখন বেশি টাকা খরচ হয়। এজন্য অনেকেই আপডেট কুয়েতে কোম্পানির ভিসা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানার চেষ্টা করে। আপনি আমাদের এ সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়লে কুয়েত কোম্পানি ভিসা কিভাবে করতে হয় কত টাকা খরচ হবে এই তথ্যগুলো জানতে পারবেন।

কুয়েত কোম্পানি ভিসা

প্রতিনিয়ত অনেক মানুষ কুয়েতে কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চাচ্ছেন। কিন্তু কোম্পানি ভিসা পেতে কত টাকা লাগবে তথ্যগুলো জানেন না। বাংলাদেশ থেকে আপনি যদি কুয়েত যেতে চান তাহলে কোন এজেন্সির মাধ্যমে ভিসার আবেদন করতে হবে। কুয়েতের কোম্পানির কাজ অনুযায়ী শ্রমিক অনেক কম। বর্তমানে কয়েত যাওয়ার ভিসা চালু রয়েছে। আপনার পছন্দ অনুযায়ী কোম্পানির এইগুলো কাজের জন্য আবেদন করতে পারবেন। দেখে নিন কি ধরণের কাজ রয়েছে।

  • কন্সট্রাকশন ভিসা।
  • ড্রাইভিং ভিসা।
  • মেকানিক্যাল ভিসা।
  • রেস্টুরেন্ট ভিসা।
  • ইলেক্ট্রিক্যাল ভিসা।
  • ক্লিনার ভিসা।
  • অফিস সহকারী ভিসা।

কুয়েত ভিসা দাম কত

আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে কুয়েত যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে ভিসা করতে হবে। অনেকেই কুয়েতে ভিসা করতে কত খরচ হবে এই তথ্য খুঁজে থাকেন। সম্পূর্ণ আপনার ভিসার ক্যাটাগরির উপর নাম নির্ধারণ করা হবে। আপনি যদি সরকারি ভাবে কুয়েতের ভিসা পান তাহলে কোন খরচে পৌঁছাতে পারবেন।

এবং বাংলাদেশ থেকে কোন এজেন্সির মাধ্যমে কুয়েতের ভিসা করতে চাইলে অনেক বেশি টাকা খরচ হবে। স্টুডেন্ট ভিসা  অথবা ভ্রমন করার জন্য টুরিস্ট ভিসা করতে ৪ লক্ষ টাকা থেকে ৫ লক্ষ টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন। এবং কাজের উদ্দেশ্যে কুয়েতের ভিসা করতে চাইলে ৬ লক্ষ টাকা থেকে ৮ লক্ষ টাকার মতো খরচ হবে।

কুয়েত কোম্পানি ভিসা বেতন কত

আপনার কাজের অভিজ্ঞতার অনুযায়ী বেতন নির্ধারণ করা হবে। এর পর আপনার কোম্পানির কাজের ধরন যদি ভালো থাকে তাহলে আপনি বেশি টাকা বেতন উত্তোলন করতে পারবেন। আপনি যদি নতুন অবস্থায় কুয়েতে কোম্পানির কাজে যান তাহলে সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন উত্তোলন করতে পারবেন। এবং আপনি যদি অভিজ্ঞ সম্পন্ন হয়ে থাকেন তাহলে আপনার কাজের অভিজ্ঞতা যদি ভালো থাকে ৬০ হাজার টাকা থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন উত্তোলন করতে পারবেন।

কুয়েত কোন কাজের চাহিদা বেশি

অনেকেই কুয়েত যাওয়ার আগে কি ধরণের কাজ করা যাবে এই তথ্য গুলো জানার চেষ্টা করে। কুয়েতে কাজ অনুযায়ী শ্রমিক অনেক কম। এজন্য বিভিন্ন দেশ থেকে প্রতি বছরে শ্রমিক নিয়ে থাকে। অনেকেই কুয়েত যাওয়ার আগে কোন কাজের চাহিদা বেশি এই তথ্য জানার চেষ্টা করে। আপনি কুয়েত গিয়ে এই কাজ গুলো করতে পারবেন। দেখে নিন কাজ গুলো।

  • কন্সট্রাকশন।
  • ড্রাইভিং।
  • মেকানিক্যাল।
  • রেস্টুরেন্ট।
  • ইলেক্ট্রিক্যাল।
  • ক্লিনার ভিসা।
  • টেকনিশিয়ান।
  • ডেলিভারি বয়।

শেষ কথা

আপনারা যারা কুয়েতের কোম্পানির কাজে যেতে চাচ্ছেন। কিন্তু কোম্পানির কাজ করার আগে অবশ্যই আপনাকে ভিসা করতে হবে। কিভাবে কুয়েতের কোম্পানি ভিসা করে কত টাকা খরচ হয় তথ্য গুলো জানেন না। ইতিমধ্যে আমরা এই পোস্টের মাধ্যমে কুয়েতের কোম্পানি ভিসা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানিয়েছি। আশা করি আমাদের সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়েছেন এবং কুয়েত কোম্পানি ভিসা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য জানতে পেরেছেন। ধন্যবাদ

Similar Posts

One Comment

  1. আমি অফিস সহকারী পদে যেতে ইচ্ছুক আমাকে কি ভিসা করে দেয়া যাবে জানাবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *